বাংলাদেশে নির্বাচন বলতেই একটা উৎসবমুখর পরিবেশ। নির্বাচন আসলেই যেনো জনগন একটা আলাদা স্পর্শের ছোঁয়া পায়। একটা আলাদা ভালোলাগা কাজ করে। ক্ষমতার পাঁচটা বছর জনপ্রতিনিধি জনগনের কাছে না আসলেও, নির্বাচনের সময় তাদের চেয়ে আপনজন আর কেউ নেই। এমনটাই মনোভাব ছিলো সবার মাঝে।
কিন্তু এবার গাইবান্ধা সদরে কিছু চেয়ারম্যান এই প্রবাদবাক্যটি ভুল প্রমাণিত করেছন। তারা জনপ্রতিনিধি হওয়ার পর দেখেই জনগনের পাশে ছিলেন৷ তাদের মাঝে গাইবান্ধা সদরের ১০নং ঘাঘোয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আমিনুর জামান রিংকু। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকেই ইউনিয়নে বিভিন্ন রাস্তা-ঘাট করেছেন। ব্রীজ করেছেন। সকল ধরনের ভাতা সঠিন ব্যক্তিদের দিয়েছেন৷ সবার খোঁজ খবর রেখেছেন। হতদরিদ্র পরিবারের পাশে দাড়িয়েছেন। সকলকে করোনা টিকা গ্রহনে উৎসাহ দিয়েছেন। জনগন আবারো আমিনুর জামান রিংকুকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায়।
১১নং গিদরী ইউপি চেয়ারম্যান তার জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছেন। জনমনে জায়গা করে নিয়েছেন। সরেজমিনে দেখা যায় উনি প্রতিদন্দিতায় সবার শীর্ষে অবস্থান করছেন।
জনগন চায় জনপ্রতিনিধিরা যেনো তাদের খোঁজ খবর নেন। এছাড় জনগনের আর কোনো চাওয়া পাওয়া নেই।
#নির্বাচন #ইউপিনির্বাচন #ইউপি #election #localelection #boat #sheikhhasina